তালেবান খানের জয়ে জঙ্গি হামলা বৃদ্ধি পাবে ভারত ও ন্যাটোর ওপর
পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের ফল দেখে ভারত হতাশ হয়েছে। এমনটাই জানাচ্ছে ভারতের মিডিয়াগুলো। হতাশ হবারই কথা। পাকিস্তানের এবারের নির্বাচনে যিনি জয় পেয়েছেন তিনি রাজনীতি করেন জঙ্গি সন্ত্রাসীদের নিয়ে। জঙ্গি সন্ত্রাসীদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা। আর সেই তিনি হচ্ছেন ইমরান খান। সাবেক এই পাক ক্রিকেট তারকা নিজ স্ত্রীদের আস্থা অর্জন করতে না পারলেও জঙ্গি সন্ত্রাসীদের আস্থা অর্জন করেছেন বহু আগেই।
পাকিস্তানের জঙ্গি ও সন্ত্রাসীরা যেমন ভারত ও আমেরিকা বিরোধী। পাকিস্তানের ইমরান খানও তেমনি। জঙ্গি অধ্যুষিত খাইবার পাখতুনখোয়ায় তিনি ভারত ও আমেরিকা বিরোধী রাজনীতি করেন। বলতে গেলে জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের মুখপাত্র হচ্ছেন ইমরান খান। তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে পাকিস্তানে যে নতুন করে জঙ্গিবাদের প্রসার ঘটবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। জঙ্গি ছাড়া যেমন পাকিস্তানের সেনাবাহিনী চলতে পারে না। ঠিক তেমনি জঙ্গি ছাড়া ইমরান খানও চলতে পারে না। দুয়ের স্বার্থ এক হয়ে যাওয়ায় এবার পাকিস্তানে চালকের আসনে বসতে যাচ্ছেন তালেবান খান ওরফে ইমরান খান।
পাকিস্তানের জঙ্গি ও সন্ত্রাসীরা যেমন ভারত ও আমেরিকা বিরোধী। পাকিস্তানের ইমরান খানও তেমনি। জঙ্গি অধ্যুষিত খাইবার পাখতুনখোয়ায় তিনি ভারত ও আমেরিকা বিরোধী রাজনীতি করেন। বলতে গেলে জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের মুখপাত্র হচ্ছেন ইমরান খান। তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে পাকিস্তানে যে নতুন করে জঙ্গিবাদের প্রসার ঘটবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। জঙ্গি ছাড়া যেমন পাকিস্তানের সেনাবাহিনী চলতে পারে না। ঠিক তেমনি জঙ্গি ছাড়া ইমরান খানও চলতে পারে না। দুয়ের স্বার্থ এক হয়ে যাওয়ায় এবার পাকিস্তানে চালকের আসনে বসতে যাচ্ছেন তালেবান খান ওরফে ইমরান খান।
নির্বাচনে বিজয় লাভের পর সংবাদ সম্মেলনে তিনি ভারত ও আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নতি করবেন বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন। তবে আগামী দিনগুলো ভারতের জন্য যে সুখকর হবে না তা অনেকটাই নিশ্চিত। এমনটাই জানাচ্ছে দেশটির রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বর্তমানে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক তলানিতে। এই সম্পর্ক যে আরও তলানিতে যাবে সেটা ইমরান খানের বিজয়ে আরও স্পষ্ট হলো।
ভারত এখন আর হাফিজ সাঈদের বিচার চেয়ে পাকিস্তানকে চাপ দিতে পারবে না। কারণ ইতিমধ্যে হাফিজ সাঈদ পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলের নেতা হয়ে গিয়েছেন। পাকিস্তানের সংবিধান এখন হাফিজ সাঈদকে প্রটেকশন দেবে।
এদিকে তালেবানরা আফগানিস্তানে অবাধ বিচরণ শুরু করে দেবে। তাদেরকে আর ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। কারণ ইমরান আগেই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন এখন থেকে পাকিস্তানের আফগান সীমান্ত খুলে দেয়া হবে। যাতে লোকজন আনায়েসে যাতায়াত করেত পারে। তাই আফগানিস্তানে মার্কিন ও ন্যাটো সেনাদের ওপর হামলা আগের চাইতে বৃদ্ধি পাবে সেটা প্রায় নিশ্চিত।
ভারত এখন আর হাফিজ সাঈদের বিচার চেয়ে পাকিস্তানকে চাপ দিতে পারবে না। কারণ ইতিমধ্যে হাফিজ সাঈদ পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলের নেতা হয়ে গিয়েছেন। পাকিস্তানের সংবিধান এখন হাফিজ সাঈদকে প্রটেকশন দেবে।
এদিকে তালেবানরা আফগানিস্তানে অবাধ বিচরণ শুরু করে দেবে। তাদেরকে আর ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। কারণ ইমরান আগেই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন এখন থেকে পাকিস্তানের আফগান সীমান্ত খুলে দেয়া হবে। যাতে লোকজন আনায়েসে যাতায়াত করেত পারে। তাই আফগানিস্তানে মার্কিন ও ন্যাটো সেনাদের ওপর হামলা আগের চাইতে বৃদ্ধি পাবে সেটা প্রায় নিশ্চিত।

No comments