শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ না করে যা করতে হবে সরকারকে
স্কুল বন্ধ ঘোষণা করে আন্দোলন ঠেকানো যাবে না। নিরাপদ সড়ক আইন বাস্তবায়ন করতে যারা বাধা তাদের প্রভাব বন্ধ করতে হবে।
শাজাহান খানের মত মাস্তান মন্ত্রীর প্রভাব বন্ধ করতে হবে। ট্রাফিক পুলিশের ঘুষ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। শ্রমিক সংগঠনের পরিবহণ থেকে চাঁদা তোলা বন্ধ করতে হবে। বাস মালিকের অতি মুনাফা খাওয়ার লোভ বন্ধ করতে হবে। বাসের চালকরা মালিকের চোখ ফাকি দিয়ে ট্রিপ মারে। সেটা বন্ধ করতে হবে।
স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের দেখলে গাড়ি থামানো হয় না। সেটি বন্ধ করতে হবে। বাসের নিত্য যাত্রী হিসেবে দেখি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বাসের কন্টাকটাররা হাফ ভাড়া নিলেও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পুরো ভাড়া নেয়া হয়। এই প্রথা বন্ধ করতে হবে।
যেখানে সেখানে যাত্রী উঠানো নামানো বন্ধ করতে হবে। নির্দিষ্ট রাস্তা দিয়ে বাস চলাচল করবে। অন্যপথ দিয়ে বাসের চলাচল বন্ধ করতে হবে। মাদকাসক্ত ও অপ্রাপ্ত বয়সী চালকের হাতে বাসের দায়িত্ব দেয়া বন্ধ করতে হবে।
বিনা রুট পারমিটে যেসব পরিবহণ চলছে ওগুলোর চলাচল বন্ধ করতে হবে। যেমন সূত্রাপুর এলাকার সাদা হলার খ্যাত দোয়েল পরিবহণ। ধোলাইখাল থেকে বানানো এসব পরিবহন ফুটপাত বিহীন রাস্তার ওপর দিয়ে বিপজ্জনকভাবে চলছে। আর হরহামেশাই চাপা দিচ্ছে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের। অতি সত্বর এদের চলাচল বন্ধ করতে হবে।
No comments