যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে আরেক মিথ্যা মামলা
দেশ জুড়ে নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের প্রাপ্তি যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হক চৌধুরিকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার। তার দোষ তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের পক্ষে কথা বলেছেন। দুর্ঘটনায় দায়ীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন। বাংলাদেশে ভালো কিছু চাওয়া পাপ। এ নিয়ে একটা লেখা আগে লিখেছিলাম। তার আরেকটি প্রতিফলন পেলাম এই ঘটনায়। সোমবার মোজাম্মেলের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে আরেকটি মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। প্রথম মামলাটি মিডিয়ায় মিথ্যা প্রমাণ হওয়ায় নতুন করে এই মামলা দেয়া হয় তার বিরুদ্ধে। সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে এসব কথা বলেন মোজাম্মেল হক চৌধুরির পরিবার ও তার পরিচিতরা। এদিন মানবাধিকার কর্মী ও আইন-সালিশ কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা সুলতানা কামাল উপস্থিত ছিলেন।
এই সরকার কাউয়া-গলাকাটা পার্টির নেতাদের রক্ষায় নেমেছে। তাই মোজাম্মেল হকের মতো নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এটা জনগণ বুঝে গেছে।
এই সরকার কাউয়া-গলাকাটা পার্টির নেতাদের রক্ষায় নেমেছে। তাই মোজাম্মেল হকের মতো নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এটা জনগণ বুঝে গেছে।
এদেশে ড্রাইভার পরিবহন মালিক শ্রমিক ইত্যাদি লোকের পক্ষে কথা বলার লোকের অভাব হয় না। কিন্তু যারা এই পরিবহন সেবার ভোক্তা, তাদের পক্ষে কথা বলার লোক খুব একটা দেখা যায় না। যাত্রীদের পক্ষে কথা বললে তার টুটি চেপে ধরে স্বৈরাচার গোষ্ঠী। তারই প্রমাণ পাওয়া গেল মোজাম্মেল হককে গ্রেফতারের মধ্যে।
সড়কে মৃত্যুর মিছিল থেমে নেই। প্রতিদিন কেউ না কেউ সড়কে মারা যাচ্ছে। অন্যদিকে বহাল তবিয়তে চাকরি করে যাচ্ছে শাজাহান খানের মত মন্ত্রীরা। এরাই সরকারের ত্রাণ কর্তা। সরকারের মিছিল সমাবেশ সফল করতে ও বিরোধী দলের মিছিল সমাবেশ পণ্ড করতে শাজাহান খানের সহায়তা লাগে। তাই তাকে ত্যাগ করা যায় না। এটা জনগণ বুঝে গেছে। যারা অন্যায়কারীদের প্রশ্রয় দেয় তাদের ধ্বংস অনিবার্য।
সড়কে মৃত্যুর মিছিল থেমে নেই। প্রতিদিন কেউ না কেউ সড়কে মারা যাচ্ছে। অন্যদিকে বহাল তবিয়তে চাকরি করে যাচ্ছে শাজাহান খানের মত মন্ত্রীরা। এরাই সরকারের ত্রাণ কর্তা। সরকারের মিছিল সমাবেশ সফল করতে ও বিরোধী দলের মিছিল সমাবেশ পণ্ড করতে শাজাহান খানের সহায়তা লাগে। তাই তাকে ত্যাগ করা যায় না। এটা জনগণ বুঝে গেছে। যারা অন্যায়কারীদের প্রশ্রয় দেয় তাদের ধ্বংস অনিবার্য।
আজ জনগণের পক্ষে যারা কথা বলেন তাদেরকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। এটা কোনো গণতান্ত্রিক আচরণ নয়। সরকারের উচিত অবিলম্বে যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতিকে মুক্তি দিয়ে পরিবহন সেক্টরে নৈরাজ্যকারীদের গ্রেফতার করে সাজা দেয়া।
No comments